Kritanj এ যোগ না দেওয়াটা বড় মিস

কারণ Kritanj এমন একটা প্লাটফর্ম দিচ্ছে ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রদের যেখানে পড়াশুনোর রক্তচক্ষু নেই  আছে শুধু রণছোড় দাস চাঁচোর মার্কা মস্তি। না যাওয়া মানে পিছিয়ে যাওয়া।

Kritanj এ যোগ না দেওয়াটা বড় মিস

Friday March 03, 2017,

2 min Read

কলেজে কলেজে জোর টক্কর। ই-সেল গুলো চাঙ্গা। বিভিন্ন কলেজে বিভিন্ন নামে চলছে ফেস্ট। কদিন আগেও ফেস্ট মানে ছিল লায়লাপ্পা পার্টি সার্টি, সারা সন্ধ্যা একের পর এক কণ্ঠীর দবদবা। ছবিটা বদলাচ্ছে। এখানেই এগিয়ে যাচ্ছে গ্রাম, শহর কলকাতা। এখন ফেস্ট মানে বি-প্ল্যান কম্পিটিশন। ফেস্ট মানে আইডিয়া শেয়ার, ব্রেন স্টর্মিং সেশন।
image


তবে জে আই এস গ্রুপের নারুলা ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি প্রথম থেকেই এই পথেই ছিল। পরিবেশটা চিরকালই একটু অন্যরকম। এই কলেজে আগে হত উৎকর্ষ নামে একটি ফেস্ট। যেখানে ছাত্ররা মজা করত ঠিকই কিন্তু প্রযুক্তির পাঠ থেকে শিক্ষা নিয়ে অভিনব কিছু বানিয়ে শিক্ষকদের সতীর্থদের তাক লাগিয়ে দেওয়ার আনন্দে মেতে থাকত ওরা। সেই উৎকর্ষের নাম ২০১২ সালে বদলে হয়েছে কৃতাঞ্জ।

এটা প্রযুক্তির দুর্দান্ত শো। ছাত্রদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা দেখানোর দারুণ অবকাশ। ৩ মার্চ আর ৪ মার্চ এই দুদিনের জন্যে তৈরি নারুলা ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি। থাকছে রোবো রেস। পেন্টবল গেম। কোডিং ইভেন্ট। রোবো সকার। রোবো ওয়ার। থাকছে অন স্পট নানান মজার খেলা। শুধু এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরাই এখানে অংশগ্রহণ করছে এমন নয়। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে আসছে ছাত্রছাত্রীরা। এটা এমনই একটা ইভেন্ট যেখানে মজার সঙ্গে শিক্ষাটা জড়িয়ে রয়েছে।
image


আপনি যেই হোন, কোডার, গেমার, ডিজাইনার অথবা একজন উদ্যোগপতি আপনি তাহলে যেতেই পারেন কামারহাটির নারুলা ইন্সটিটিউটে এই ফেস্টের মজা নিতে। আয়োজকদের একজন সৌভিক ব্রহ্ম বলছিলেন, এই আয়োজন আসলে আপনার উদ্ভাবনী শক্তিকে খেলার ছলে উস্কে দিতেই করা। এই আয়োজনকে উৎসাহিত করছে আর পাঁচটা সংস্থার সঙ্গে ইওর স্টোরি বাংলাও।