স্টার্ট-আপ অভিজ্ঞতা থেকে বাছাই ৩০ টি উদ্ধৃতি
Tuesday November 24, 2015,
4 min Read
নভেম্বরে প্রকাশিত ইওর স্টোরির কাহিনিগুলো থেকে বাছাই করা তিরিশটি উদ্ধৃতি StoryBites এ তুলে দেওয়া হল। এ যেন পাঠকের হজমিগুলি। আরো বিশদে জানতে এই সাইটেই খুঁজুন মূল প্রবন্ধ। নিজে পড়ুন। অন্যকে পড়ান।
- উদ্যোগপতি হওয়াটাকে আজকের দিনে বিয়ের বাজারে মোটেই খারাপ চোখে দেখা হয়না।
অলোক গোয়েল, এস আই এ এফ
- ভালো হ্যাকিং করতে জানাটা মানুষকে অপরিসীম ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে, এবং ক্ষমতার অধিকারী হলে সাথে সাথে প্রচুর দায়িত্বও চলে আসে।
রুবেন পল, প্রুডেন্ট গেমস
- দেখা যাচ্ছে যে যুগান্তকারী বিবিধ উদ্ভাবনের মধ্যে বেশ কয়েকটার উৎপাদন শুরু হয়েছিল এমন দাম দিয়ে, যেটা কেনার সামর্থ্য ছিল কেবলমাত্র সমৃদ্ধিশালী অংশের মানুষদের।
শুভঙ্কর ভট্টাচার্য্য, Kae Capital
- দশ বছর আগে আমরা ‘উদ্ভাবনের অর্থনীতি’র কথা বলতাম। কিন্তু এখন আমরা ‘অন্তর্দৃষ্টির অর্থনীতি’র কথা বলি।
রোয়ান গিবসন, দ্যা ফোর লেন্সেস ইনোভেশান
- আজকের দিনে তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ডাটা সায়েন্টিস্ট এর কাজই চাকরি হিসাবে সবথেকে জনপ্রিয়।
অমর প্রকাশ, কাস্টট্যাপ
- ‘ফুডটেক’ এর ব্যবসায়িক পরিসরে আগামী কয়েকবছরের মধ্যেই অন্ততপক্ষে পাঁচটি বৃহৎ সংস্থাকে ব্যবসা করতে দেখা যাবে।
কুমার সেতু, Petoo.in
- ২০২০ সালে ভারতের স্বাস্থ্যপরিষেবার বাজারের অর্থমূল্য ২৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে যাবে।
শ্রীভালসন মেনন, মেডিকো
- ভারতে রুপচর্চা ও স্বাস্থ্যপরিচর্যা পরিষেবার বাজারের অর্থমূল্য হল পাঁচ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং বাৎসরিক ২০ শতাংশ হারে এই বাজার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
রিচা সিং, বিগস্টাইলিস্ট
- ভারতীয় ক্রেতারা গয়নার সম্ভার ও নকশায় বৈচিত্র্য চাইছেন।
অ্যাসোচেম
- পাঁচ বছরের মধ্যেই ই-কমার্সের ব্যবসা ছাড়িয়ে যাবে ১০০ বছর পুরানো এফ এম জি সি ইন্ডাস্ট্রি এর ব্যবসাকেও।
ডি শিবকুমার, পেপসিকো
- অনলাইনে বিক্রি শুরু করার জন্য প্রচুর মূলধনের প্রয়োজন হয়না।
সায়ক সাহু, স্মাইল ড্রাইভ
- অধিকাংশ স্টার্টআপের মত অধিকাংশ অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টমেন্টও ব্যর্থ হবে।
কাশ্যপ দেওরা, ‘দ্যা গোল্ডেন ট্যাপ’
- বিনিয়োগটাই সবকিছু নয়, বরং একটা ভালো সংস্থা গড়ে তোলার জন্য এটা একটা প্রয়োজনীয় উপাদান মাত্র।
ভারতী জেকব, সিড ফান্ড
- আপনি কতটা বিনিয়োগ যোগাড় করতে পারলেন সেটা নয়, বরং আপনি মানুষের মনে দাগ কাটার মত অভিঘাত তৈরি করতে পারলেন কিনা, অন্তিম বিচারে সেটাই হল আসল।
গৌরব মুঞ্জল, ফ্ল্যাটচ্যাট
- উপভোক্তা সন্তুষ্ট হলে তবেই সেই সংস্থা সফল হবে। আপনি কতটা বিনিয়োগ যোগাড় করতে পারলেন, আপনার সম্ভাব্য উপভোক্তারা কিন্তু সেই নিয়ে ভাবিত নন।
প্রদীপ গোয়েল
- মাটিতে থাকুন, খবরের শিরোনামে নয়।
ললিত বিজয়
- কিশোরীরা হল জনসমাজের সবথেকে অবহেলিত অংশ। ভারতে, প্রতি ১০০ জনের মধ্যে মাত্র একজন দ্বাদশ শ্রেণি অবধি পড়ার সুযোগ পায়।
লরেট কুকুজা, দাসরা গার্লস অ্যালায়েন্স।
- কন্যসন্তানের জন্ম দিয়েছেন জানতে পারলে একজন মা’কে যে কি পরিমাণ অত্যাচার সহ্য করতে হয়, সেটা আমি প্রত্যক্ষ করেছি।
ডক্টর গণেশ রাখ
- নিছক আনন্দের জন্য নিজেকে এই গোত্রভুক্ত করবেন না – নারীত্ব আপনার সম্পদ, দায় নয়।
মিনু বাগলা, কুইনক্স
- আমি একটি মেয়ে বা মহিলাকে কিভাবে প্রত্যহ ন্যুনতম ৫০০ টাকা উপার্জন করতে হয়, যাতে সে স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারে, সেটা শেখাতে পারি।
ছায়া সোনাবেন, দেব শ্রী
- নারীদের নিজের উপর আস্থা রাখতে হবে এবং এগোতে হবে, তবেই তাঁরা নিজেদের পাশে দাঁড়াবার মত মানুষ পাবেন।
সুচরিতা এশওয়র, উইকানেক্ট ইন্টারন্যাশনাল
- তরুনীদের সাথে প্রবীণাদের সাংস্কৃতিক ভেদ দূর করাটা অত্যন্ত প্রয়োজন – তবেই কেবল আমরা এক ‘সহমর্মী সমাজ’ গড়ে তোলার দিকে এগোতে পারব।
দীপ্তি ভার্মা নারাইন, সিলভার সার্ফার্স ক্লাব
- পরিকল্পনা-পরবর্তী ভাবনা হিসাবে নয়, বরং পরিকল্পনার অংশ হিসাবে অন্তর্ভুক্তিকরণ সম্পন্ন করতে হবে।
মোহন সুন্দরম, অ্যাসোসিয়েশান অফ পিপল উইথ ডিসেবিলিটি
- মানুষের বহুরকম ভাবনার স্ফূরণের উদাহরণ আমাদের চারপাশেই আছে, আমাদেরকে শুধু সেটা লক্ষ্য করতে হবে।
দানিশ শেখ
- সে-ই হল ‘মেন্টর’ যে আপনার আবেগকে একটা দিশা দেখাবে।
যুক্তি মেহান্দিরাত্তা, কনসেপ্ট এক্সিবিশন্স
- সবাই আমায় বলেছিল যে আমি একটা ঘরের ভেতর, নিজেরই বর্জ্যের মাঝে মরে পরে থাকব – কিন্তু দেখন, দুটো পাসপোর্ট নিয়ে আমি এখন সারা দুনিয়া ঘুরে বেড়াচ্ছি।
দীপা মালিক, প্যারাপ্লেজিয়া আক্রান্ত একজন ক্রীড়াবিদ।
- স্কুলগুলোই আমদের এভাবে ভাবতে শিখিয়েছে যে ব্যবসা হল ব্যবসা, বিজ্ঞান কেবলমাত্র বিজ্ঞান, শিল্প শুধুই শিল্প এবং শিল্পের সাথে ব্যবসার মেলবন্ধন সম্ভব নয়।
ব্লেজ আরিজানভ, স্টেআঙ্কল
- কতটা সময় লাগে একজন সহনাগরিকের গুরুত্ব উপলব্ধি করতে?
বৃন্দা লক্ষ্মী, Ploud.io
- বিভিন্ন ক্ষেত্র, বিবিধ দেশ ও সামাজিক শ্রেনিগুলির মাঝের দূরত্ব মুছে ফেলার জন্য আমাদের একদল ‘চেঞ্জমেকার’ এর প্রয়োজন।
অলিভিয়ের কেসর ও ভালেরিয়া বুদিনিক, ‘স্কেলিং আপ’
- দুনিয়াটা ভালো মানুষে ভর্তি।
নাগা নরেশ কারুতুরা, গুগল
(সংকলন– মদনমোহন রাও, অনুবাদ – সন্মিত চ্যাটার্জী)